নিজেদের হাতে ক্ষমতা কুক্ষিগত রেখে বন্দুকের নলের জোরে ক্ষমতা দখলে রাখতে চায়। কিন্তু আমাদের স্পষ্ট ঘোষণা-দেশে ভোটারবিহীন নির্বাচনের আর কোন স্বপ্ন পূরণ হতে দেয়া হবেনা।
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে কোন টালবাহানা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা মেনে নেবেনা। অবিলম্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে বিদেশে প্রেরণ করার সুব্যবস্থা করতে হবে। নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্থান্তর করে আওয়ামীলীগকে বিদায় নিতে হবে। এর বাইরে আরো কোন সুযোগ নেই।
তিনি শুক্রবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে সিলেট মহানগর বিএনপির উদ্যোগে আওয়ামী সরকারের পদত্যাগের ১ দফা দাবীতে
অনুষ্ঠিত গণমিছিল পরবর্তী সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
মিছিলটি শুক্রবার বেলা ৪টায় নগরীর ঐতিহাসিক রেজিস্টারি মাঠ থেকে শুরু হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে চৌহাট্টা পয়েন্টে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়। মিছিলে বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন।
সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক
ইমদাদ হোসেন চৌধুরীর পরিচালনায় গণমিছিল সমাবেশপ প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল।
হাবিব-উন-নবী খান সোহেল বলেন, ক্ষমতায় থাকার লালসা বাকশালীদের হিংস্র ও রক্তপিপাসুতে পরিণত করেছে। এরা বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক মনে করে। সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনাকে তারা রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ বলে বিবেচনা করে। নরঘাতক সরকার এখন জাতির ঘাড়ে চেপে বসেছে। এদের বিদায় দিয়ে জাতি জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবে।গণমিছিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ডা: শাখাওয়াত হাসান জীবন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, বিএনপির কেন্দ্রীয় সিলেট বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক এমপি কলিম উদ্দিন মিলন, সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী।
গণমিছিল পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন বিএনপি নেতা আফজাল উদ্দিন।গণমিছিলে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, এডভোকেট আশিক উদ্দিন আশুক,মামুনুর রশীদ মামুন চাকসু, মিফতা সিদ্দিকী, রেজাউল হাসান কয়েস লোদি, সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, হাজী শাহাব উদ্দিন, ফখরুল ইসলাম ফারুক, একেএম তারেক কালাম, ইকবাল বাহার চৌধুরী, মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সাল, সুদিপ রঞ্জন সেন বাপ্পু, নজিবুর রহমান নজিব, সৈয়দ মঈনুদ্দিন সুহেল, শাহাবুদ্দিন আহমদ,গোলাম রাব্বানী, ডাঃ নাজমুল ইসলাম, মামুনুর রশীদ, আমির হোসেন, কামরুল হাসান শাহীন, মাহবুব কাদির শাহী, সুরমান আলী, ইশতিয়াক আহমদ সিদ্দিকী, এড.হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, তাজরুল ইসলাম তাজুল, আনোয়ার হোসেন মানিক, সৈয়দ সাফেক মাহবুব, এড. আবু তাহের, এড. মোমিনুল ইসলাম মোমিন, শাহ নেওয়াজ বক্ত তারেক, কোহিনুর আহমদ, আব্দুল আহাদ খান জামাল, মাহবুবুল হক চৌধুরী, মুর্শেদ আহমদ মুকুল, হুমায়ুন আহমেদ মাসুক, আবুল কালাম, দিনার খান হাসু, এড. সাঈদ আহমদ, আবুল কাশেম, রফিকুল ইসলাম শাহপরান, শাকিল মোর্শেদ, ব্যারিস্টার রিয়াসদ আজিম হক আদনান, জসিম উদ্দিন, শামীম আহমদ, মুশিকুর রহমান মুহি, এড. আল আসলাম মুমিন, মতিউল বারী খুর্শেদ, রেজাউল করিম নাচন, ডাঃ আশরাফ আলী, খসরুজ্জামান খসরু, সাদিকুর রহমান সাদিক, মুফতি নিহাল,নুরুল মোবিন খোকন, আব্দুল ওয়াহিদ সুহেল, লোকমান আহমদ, শামীম হেলালী,মকসুদ আহমদ, আল মামুন খান, জয়নাল আহমদ রানু, আলী আকবর, স্টালিন, আজিজুর রহমান, জালাল খান, আব্দুল মালেক, মাহবুব আলম, নিগার সুলতানা ডেইজি, তাজ উদ্দিন মাসুম, মির্জা বেলায়েত হাসান লিটন, আক্তার রশিদ চৌধুরী, মুফতি রায়হান উদ্দিন মুন্না, আব্দুল হাকিম, শেখ মোঃ কবির মিয়া, আব্দুর রহিম মল্লিক, নাদির খান, মোঃ লুৎফুর রহমান মোহন, মন্জুরুল হাসান মন্জু, সুয়াইব আহমদ শোয়েব, মোঃ বাচ্চু মিয়া,সবুর আহমদ, মোঃ মিজান আহমদ, মির্জা সম্রাট, আফসর খান, সুদীপ জ্যুতি এষ, আব্দুল আহাদ, অর্জুন ঘোষ, মনিরুল ইসলাম তুরন, আহাদ চৌধুরী শামীম, আসাদ উদ্দিন, এড. ওবায়দুর রহমান ফাহমী, আলাউদ্দিন আলাই, নাজিম উদ্দিন পান্না, দেলোয়ার হোসেন দিনার, শাহীন আলম জয়, ডাঃ নাজিম উদ্দিন, শামসুর রহমান সুজা, বখতিয়ার আহমদ ইমরান, আহমদ সোলায়মান, আকবর হোসেন, হাসান মঈন উদ্দিন আহমদ, জসিম উদ্দিন, রফিকুল ইসলাম, ছালিক চৌধুরী, রফিকুল ইসলাম রফিক, ফয়েজ উদ্দিন মুরাদ, রুবেল বক্স,আবু সাঈদ মোঃ তায়েফ, সৈয়দ রহিম আলী রাসু, মিনহাজ পাঠান, আব্দুস সবুর রাসেল, সুচিত্র চৌধিরী বাবলু, নজরুল ইসলাম, আব্দুল মালিক সেকু, জমজম বাদশা, এডভোকেটন জরুল ইসলাম, জিয়াউল হক জিয়া, আব্দুল মন্নান, শাফিয়া খাতুন মনি,জাহাঙ্গীর আলম জীবন, রাসেল আহমদ রানা প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে নাসিম হোসাইন বলেন, হামলা-মামলা, জেল-জুলুমের ভয় দেখিয়েজি য়ার সৈনিকদের দমিয়ে রাখা যাবেনা। সরকারের দিন শেষ হয়ে গেছে। জনতার বিজয়নি শ্চিত। সকল আন্দোলন সংগ্রামে দলীয় নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ অব্যাহত রাখতেহ বে। ফ্যাসিস্ট সরকারের বিদায় ছাড়া আমরা থামবোনা।