চার স্তরীয় পদ সোপান ও মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:১৩ PM

চার স্তরীয় পদ সোপান ও মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর

প্রকাশিত: ০৯/০৯/২০২৫ ০৩:৪১:৪৮ PM

চার স্তরীয় পদ সোপান ও মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর


আবু নছর মোহাম্মদ সুফিয়ান: মাধ্যমিক শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে বহুদিন যাবত বহু প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে।এ সমস্যা নিয়ে শিক্ষাবিদ মহলে এবং সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন সেমিনার,সিম্পজিয়াম ও কর্মশালায় বিস্তর আলোচনা হচ্ছে।কিন্তু মাধ্যমিক শিক্ষার মান উন্নয়নের সঠিক প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিতকরণ ও এর বাস্তবমুখী সমাধানের সঠিক পথ এখনও কেউ দেখাতে পারেননি বলে মনে হচ্ছে।এ কথা অনস্বীকার্য যে, শিক্ষাদানের মূল ভিত্তি হল মান সম্পন্ন শিক্ষক।মাধ্যমিক শিক্ষকদের একটি বড় অংশ অর্থাৎ বেসরকারী শিক্ষকরা এখনও বিশাল বেতন বৈষম্যের শিকার।তাদের আর্থিক অবস্থা ও বেতন কাঠামোর দুরাবস্থার কথা আমরা সবাই জানি।এটার বর্ণনা দিয়ে এখানে লেখার কলেবর বৃদ্ধি করতে চাই না।এবার আসি সরকারি হাইস্কুলের শিক্ষকদের বেতন-ভাতা, মর্যাদা ও সুযোগ সুবিধা প্রসঙ্গে।২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলে টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাতিল করার ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সরকারি হাই স্কুলের শিক্ষকরা।সরকারি হাই স্কুলে পদোন্নতি নেই বললেই চলে।পদোন্নতির ওপরের দিক পিরামিডের মত।মোট শিক্ষকদের ৪%-৫% পদোন্নতি পান বাকি ৯৫% পদোন্নতি বঞ্চিত থাকলেও টাইম স্কেল পেয়ে বেশিরভাগ শিক্ষক ৭ম গ্রেডে যেতে পারতেন এবং পদোন্নতি প্রাপ্তরা ৬ষ্ঠ/৫ম, এমনকি ৪র্থ গ্রেড পর্যন্ত কেউ কেউ যেতে পারতেন। কিন্তু টাইম স্কেল/ সিলেকশন গ্রেড তুলে দেওয়ার পর থেকে হাজার হাজার শিক্ষক আর্থিকভাবে বঞ্চিত। পদোন্নতি তো হচ্ছেই না উপরন্তু তারা দীর্ঘ দিন থেকে বকেয়া টাইমস্কেল ও পাচ্ছেননা।মামলা করে একাধিক রায় পেলেও এখনো তাদের প্রাপ্য বেতগ্রেড তারা পাচ্ছেননা।এই হল মাধ্যমিক শিক্ষকদের পেশাগত ও অর্থনৈতিক অবস্থা।তাই মাধ্যমিক শিক্ষকদের জীবনমান উন্নত না করে মাধ্যমিক শিক্ষার মান উন্নয়নের কোন পদক্ষেপই এখন পর্যন্ত ফলপ্রসূ হবে বলে মনে হচ্ছেনা।


বর্তমানে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪টি পদ বিদ্যমান। সহকারি শিক্ষক, সিনিয়র শিক্ষক, সহকারি প্রধান শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষক। এর মধ্যে সহকারি শিক্ষক ও সিনিয়র শিক্ষক পদ দুটি একাডেমিক এবং সহকারী প্রধান শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষক পদ দুটি প্রশাসনিক অর্থাৎ তারা বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা, প্রশাসন ও পরিচালনা কাজে নিযুক্ত থাকেন। বর্তমানে সহকারী শিক্ষক পদটি ১০ম গ্রেডের (দ্বিতীয় শ্রেণি গেজেটেড) সিনিয়র শিক্ষক পদটি ৯ম গ্রেডের (১ম শ্রেণি গেজেটেড- নন ক্যাডার), সহকারী প্রধান শিক্ষক পদটিও নবম গ্রেডের কিন্তু এটি ১ম শ্রেণি গেজেটেড ক্যাডার পদ (বি.সি.এস ক্যাডার ও কম্পোজিশন রুলস অনুযায়ী)। প্রধান শিক্ষক পদটি ৬ষ্ঠ গ্রেডের একটি ক্যাডার পদ। 
বর্তমানে সরকারি হাইস্কুলের সবচেয় বড় সংকট হচ্ছে নিয়োগবিধির কারনে পদোন্নতিজনিত জটিলতা ।সিনিয়র শিক্ষক পদটি সৃষ্টি হয় ২০১৮ সালে। আগে সহকারী শিক্ষক থেকে সহকারী প্রধান পদে  এবং সহকারী প্রধান শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতির একটি সুস্পষ্ট নিয়োগবিধি ছিল। দুঃখজনক হল ২০১৮ সালে সিনিয়র শিক্ষক পদের যে নিয়োগবিধি করা হয়েছে সেখানে সহকারী শিক্ষক থেকে কিভাবে সিনিয়র শিক্ষক হবেন সেটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকলেও সিনিয়র শিক্ষক থেকে সহকারী  প্রধান শিক্ষক পদে কিভাবে পদোন্নতি প্রাপ্ত  হবেন সেই বিধিটি প্রণয়ন করা হয়নি কিংবা সংশোধন  করা হয়নি। যার ফলে প্রায় ৭০০ এর অধিক সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদোন্নতি দীর্ঘদিন থেকে বন্ধ রয়েছে আবার সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদোন্নতি বন্ধ  থাকায় তার পরের ধাপ অর্থাৎ প্রধান শিক্ষক পদেও পদোন্নতি  হচ্ছে না। এতে করে সরকারি  হাইস্ককুলের একাডেমিক কার্যক্রম দারূনভাবে ব্যাহত হচ্ছে কারণ একটি বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমের মূল নের্তৃত্ব দিয়ে থাকেন সহকারী প্রধান শিক্ষক ও প্রশাসনিক কাজে মূল নের্তৃত্ব দিয়ে থাকেন প্রধান শিক্ষক। সরকারি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক ও জেলা শিক্ষা অফিসার একই গ্রেডের (৬ষ্ঠ গ্রেড) এবং পরস্পর বদলিযোগ্য পদ। ফলে এই দুটি পদের পদোন্নতি একই সাথে হয়। মূলত সহকারী প্রধান শিক্ষক ও সহকারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তারা পদোন্নতি পেয়ে এ পদটিতে যান। কিন্তু ফিডার পদে পদোন্নতি না হওয়ায় এখন আর নতুন করে কেউ জেলা শিক্ষা অফিসার পদে যেতে পারছেন না। ফলে সরকারি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকদের পদের মত এ পদটিতেও অনেকে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব পালন করছেন। একজন মানুষকে দিয়ে আপনি দায়িত্ব পালন করাবেন অথচ তাকে যথাযথ বেতন ও মর্যাদা দিবেন না- এ কেমন মানবিকতা? রাষ্ট্রের কর্তা ব্যাক্তিদের কাছে আমার সবিনয় জিজ্ঞাসা রইলো।

সরকারি হাই স্কুলের শিক্ষকদের জন্য প্রধান শিক্ষক/ জেলা শিক্ষা অফিসারের পরের পদোন্নতিযোগ্য পদটি হচ্ছে বিদ্যালয়ের পরিদর্শক (আই,এস)। কিন্তু এই পদে দীর্ঘদিন থেকে পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে। প্রধান শিক্ষক /জেলা শিক্ষা অফিসার ও আই এস পদ একই গ্রেডের (৬ষ্ঠ গ্রেড) হওয়ার কারণে এখানেও বিধিগত কারনে পদোন্নতির  জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানে সরকা্রি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সর্বোচ্চ পদোন্নতিযোগ্য পদটি হল উপ-পরিচালক । এই পদে আমার চাকরি জীবনে (বিগত ২৩ বছর) কাউকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে মর্মে শুনিনি । নয়টি আঞ্চলিক উপ-পরিচালক ও মাউশির একটি উপপরিচালক পদে সবাই দীর্ঘদিন থেকে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এই হল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষকদের পদোন্নতির দুরাবস্থা । এহেন অবস্থা থেকে মুক্তির একমাত্র পথ হচ্ছে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য চার স্তরীয় একাডেমিক পদ সোপান সৃষ্টি করা। 

সরকারি কলেজগুলোতে চার স্তরীয় একাডেমিক পদসোপান রয়েছেঃ প্রভাষক, সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক । সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকদের কেউ কেউ শ্রেণী শিক্ষকতায় থাকেন।আবার অনেককে জ্যৈষ্ঠ্যতা বা যোগ্যতা অনুসারে উপাধ্যক্ষ/অধ্যক্ষ /উপ-পরিচালক /পরিচালক /মহাপরিচালক পদে পদায়ন করা হয়।অনুরূপভাবে সরকারি হাইস্কুলেও চার স্তরীয় একাডেমিক পদসোপান  সৃষ্টি করলে শিক্ষকদের পদোন্নতি বঞ্চনা দূরীভূত হবে । এটা মাধ্যমিক শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি। এই পদসোপান সৃষ্টি করলে সরকারের খুব একটা আর্থিক চাপ পড়বে না- এটা বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন সময় হিসাব করে দেখিয়েছেন।  প্রস্তাবিত এই চার স্তরীয় পদসোপানের এন্ট্রি পদটি শুরু হবে নবম গ্রেড দিয়ে। এর যুক্তি হল সরকারি হাই স্কুলের সহকারী শিক্ষকদের সমমানের ও সমস্কেলের সবগুলো পদ (সাব রেজিস্টার,টিইও, পিটিআই সুপার, সমাজসেবা অফিসার ) বর্তমান নবম গ্রেডভুক্ত।  তাছাড়া সহকারী শিক্ষকের যোগ্যতাও বিসিএস এর প্রবেশ পদের যোগ্যতার সমান।  তাই হাই স্কুল শিক্ষকদের প্রবেশ পদটি নবম গ্রেড করা একান্ত যুক্তিযুক্ত ও মানবিক বিষয় ।না হলে তো বৈষম্য থেকেই গেল।  হাই স্কুল শিক্ষকদের প্রবেশ পদের পদনাম সহকারী শিক্ষক। অনেকেই পদোন্নতির অভাবে সহকারী শিক্ষক থেকে অবসরে যান এবং রসিকতার ছলে বিদায়ের দিন মন্তব্য করেন আমি সারা জীবন সহকারী শিক্ষকই রইলাম শিক্ষক আর হতে পারলাম কই? তাই শিক্ষকদের মধ্যে দাবি উঠেছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এই প্রবেশ পদটির (সহকারী শিক্ষক) ‘পদনাম’ পরিবর্তন করতে হবে। অফিস সহকারীর নাম পরিবর্তন করে প্রশাসনিক কর্মকর্তা করতে পারলে সহকারী শিক্ষক নামটি পরিবর্তন করতে অসুবিধা কোথায়? 

শিক্ষক সংগঠনগুলোর পক্ষ হতে দেওয়া চার স্তরীয় পদসোপানের প্রস্তাব নিম্নরূপঃ-  সরকারি হাই স্কুলের প্রবেশ পদের নাম সহকারী শিক্ষকের পরিবর্তে  “মাধ্যমিক শিক্ষক” বা “মাধ্যমিক বিষয় শিক্ষক” অথবা শুধু “বিষয় শিক্ষক” দেওয়া যেতে পারে।মাধ্যমিক বিষয় শিক্ষকের এই পদটি নবম গ্রেডের হতে হবে। তারপরের পদটি বর্তমানে যে পদনাম আছে “সিনিয়র শিক্ষক” সেটি বহাল রাখা যেতে পারে। “মাধ্যমিক বিষয়ের শিক্ষক পদে” চার বছর চাকুরীর পর একজন শিক্ষক ৬ষ্ট গ্রেডের “সিনিয়র শিক্ষক পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত হবেন।আবার সিনিয়র শিক্ষক পদে  চার বছর চাকুরীর পর একজন শিক্ষককে ৫ম গ্রেডের “বিশেষজ্ঞ শিক্ষক”  পদে পদোন্নতি দেওয়া যাতে পারে।  বিশেষজ্ঞ শিক্ষক পদে চার বছর চাকুরীকাল সমাপনান্তে তিনি “সিনিয়র বিশেষজ্ঞ শিক্ষক” পদে পদোন্নতি পাবেন এবং এই পদের বেতন গ্রেড হবে ৪র্থ । সরকারি হাই স্কুলের শিক্ষকদের চাওয়া মাত্র এটুকুই। এটা রাষ্ট্রের কাছে খুব বড় কিছু চাওয়া নয়। সরকারের সদিচ্ছা থাকলেই এটা বাস্তবায়ন সম্ভব। মাধ্যমিক শিক্ষকদের মধ্যে বেশিরভাগ শিক্ষকই  স্কুলে বা ক্লাসরুমে পড়ে থাকতে চান । কিন্তু স্কুলের ভিতরে কলেজের মত তারা পদোন্নতি পেয়ে একটা ভালো বেতন গ্রেড ও মর্যাদা নিয়ে শিক্ষক হিসাবেই অবসরে যেতে চান।  শিক্ষকদের মধ্যে কিন্তু সবাই প্রশাসনিক পদে যেতে চান না। যারা যেতে চান তাদের জন্য সে রাস্তা খোলা রাখা উচিত। প্রশাসনিক পদগুলোতে অর্থাৎ সহকারী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার, সহকারী প্রধান শিক্ষক,সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক ,সহকারী পরিচালক,উপপরিচালক, পরিচালক  ও মহাপরিচালকসহ অন্যান্য পদগুলোকে পার্শ্বপদ,  পদায়নযোগ্য পদ ও প্রেষণযোগ্য পদ বা পরস্পর বদলিযোগ্য পদ  এবং ক্ষেত্রবিশেষে পদোন্নতিযোগ্য পদ হিসাবে রেখে প্রবেশপদ অর্থাৎ “মাধ্যমিক বিষয় শিক্ষক” পদ থেকে মহা পরিচালক পদ পর্যন্ত পদসোপানের প্রস্তাব সময়ে সময়ে শিক্ষক সংগঠনগুলো মাউশি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছেন। সেই পদসোপান গুলো নিয়ে বিভিন্ন সময়ে কাজ শুরু হলেও তা অজ্ঞাত কারণে থেমে যায়। আশার কথা হল বর্তমানে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার সরকার স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছেন। আশা করি শীঘ্রই তা বাস্তবায়ন হবে । অধিদপ্তর আলাদা হওয়ার সাথে সাথে প্রথম কাজ হল একটি সুনির্দিষ্ট অর্গানোগ্রামের ভিত্তিতে প্রবেশপদ  থেকে শুরু করে অধিদপ্তরের শীর্ষ পদ পর্যন্ত একটি পদ সোপান সৃষ্টি,নিয়োগবিধি প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করা। এ ব্যাপারে মাধ্যমিক শিক্ষকরা চাতক পাখির মত শিক্ষামন্ত্রণালয়ের দিকে তাকিয়ে আছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মূল ষ্টেকহোল্ডার অর্থাৎ মাধ্যমিক শিক্ষা বিশেষজ্ঞ, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ এবং মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি কর্মশালার মাধ্যমে নতুন পদ সৃষ্টির মাধ্যমে পদসোপান তৈরি,পদগুলোর নিয়োগবিধি ও পদোন্নতি বিধি প্রণয়ন ও অর্গানোগ্রাম চূড়ান্ত করা যেতে পারে।কাজগুলোতে একাধিক মন্ত্রণালয় জড়িত থাকলেও মুল উদ্যেগটা নিতে হবে শিক্ষামন্ত্রণালয়কে। তাই এন্ট্রি পদ নবম গ্রেড  ধরে চার স্তরীয় পদসোপান বাস্তবায়ন এবং মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার কাজটি দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়ন করার জন্য বর্তমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার সরকারের মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টা ও মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সমীপে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একজন প্রতিনিধি হিসাবে আকুল আবেদন জানাচ্ছি।এর মাধ্যমেই কেবল মাধ্যমিক শিক্ষার গুণগত মান এবং মাধ্যমিক শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব ও দক্ষতার মান বৃদ্ধি পেতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

আজকের সিলেট/এপি

সিলেটজুড়ে


মহানগর