বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, পৃথিবীর সকল জায়গার উন্নয়ন কার্যক্রমে কিছুটা ধীরগতি রয়েছে। আমাদের দেশে ডলার সংকট ও আন্তর্জাতিক কিছু সংকটও রয়েছে। সে জন্য সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল, রানওয়ে সম্প্রসারণ ও কার্গো স্টেশন স্থাপনের মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ করতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে। ওসমানী বিমানবন্দরের উন্নয়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তা করা হবে। বিমানবন্দরে উন্নত রাডার স্থাপনের ব্যবস্থা হাতে নেওয়া হয়েছে। দু‘এক বছরের মধ্যেই সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সকল সমস্যা সমাধান হবে। ঢাকায় ও চট্রগ্রামে নতুন রাডার বসানো হয়েছে। এর সাথে আনুষঙ্গিক কিছু জিনিস স্থাপনের বাকি রয়েছে। বাংলাদেশের আকাশসীমা নিয়ন্ত্রণে আমরা কাজ করছি।
মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ঢাকায় ও চট্টগ্রামে নতুন রাডার বসানো হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এরসঙ্গে আনুষঙ্গিক কিছু জিনিস স্থাপনের কাজ বাকি রয়েছে। বাংলাদেশের আকাশসীমা নিয়ন্ত্রণে কাজ চলছে। শিগগির সব কাজ সম্পন্ন করা হবে।
এসময় তিনি সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্মিত কার্গো টার্মিনালের কাজের খবরাখবর নেন, এবং টার্মিনালের নকশা দেখে কাজের দিকনির্দেশনা দেন।
এসময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন, সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আজকের সিলেট/কে.আর